কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন যারা

মো: মনির হোসেন : কিশোরগঞ্জ উপজেলা শনিবার (২৪ মার্চ) নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছেন যারা:- কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা: কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে মামুন আল মাসুদ খান ৪০ হাজার ৮৬৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাকাউদ্দিন আহাম্মদ রাজন (নৌকা) পেয়েছেন ২৩ হাজার ৯৯৩ ভোট।

হোসেনপুর:
আনারস প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মোহাম্মদ সোহেল পেয়েছেন ৩১ হাজার ২১৯ ভোট পেয়ে
বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মো. শাহ জাহান পারভেজ (নৌকা) পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৫৬ ভোট।

নিকলী:
মোটর সাইকেল প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী আহসান মো. রুহুল কুদ্দুস ভূঞা জনি ২৮ হাজার ৪৮১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান কারার সাইফুল ইসলাম (নৌকা) পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩১৮ ভোট।

তাড়াইল:
লাঙ্গল প্রতীকে মো. জহিরুল ইসলাম ভূইয়া শাহীন ২৬ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ প্রার্থী আলহাজ্ব মো. আজিজুল হক ভূঞা মোতাহার (নৌকা) পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫৫ ভোট।

কুলিয়ারচর:
নৌকা প্রতীকে আলহাজ্ব ইয়াছির মিয়া ৪০ হাজার ৬৯৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. আব্দুছ ছাত্তার খোকন (আনারস) পেয়েছেন ২ হাজার ৮৩৭ ভোট।

ইটনা:
নৌকা প্রতীকে চৌধুরী কামরুল হাসান পেয়েছেন ৪৫ হাজার ২১৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. খলিলুর রহমান (আনারস) পেয়েছেন ১৮ হাজার ২৭০ ভোট।

ভৈরব:
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ সায়দুল্লাহ মিয়া নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬২হাজার ৪শ ২২ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবুল মনসুর মটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৩১হাজার ৩শ ৫৪ভোট।

(বাকি গুলা আসছে………)

editor

Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries