‘বাহাদুরে’র দাম হাঁকা হচ্ছে ৫ লাখ টাকা

শরিফুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক।

পরম যত্নে লালন-পালন করা ষাঁড়ের নাম রাখা হয়েছে ‘বাহাদুর’। কালো রঙের ষাঁড়টির শরীরজুড়ে একটু লালচে ভাবও আছে। ষাঁড়টির দৈর্ঘ্য ৮ ফুট, উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। ষাঁড়টির ওজন প্রায় ১ হাজার কেজি বলে জানিয়েছেন মালিক। এবার ঈদুল আজহার পশুর হাটে বিক্রির জন্য পাকুন্দিয়া উপজেলার পোরাবাড়ীয়া গ্রামের নাদিম আহমেদ নাদিমের পশুর খামারে প্রস্তুত করা হয়েছে ষাঁড়টি। উপজেলার বড় ষাঁড়গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। তাই প্রতিদিন ষাঁড়টি দেখতে পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে লোকজন ভিড় করছেন।

জানতে চাইলে নাদিম আহমেদ দৈনিক আমার বাংলাদেশকে বলেন, খামারে একটি বড় আকারের ও চারটি ছোট আকারের গরু আছে। সবচেয়ে বড় কালো রঙের বাহাদুর নামের গরুটি। এটিকে আলাদাভাবে খাবার দেওয়া হয়। খড়, কাঁচা ঘাস, ভুসি, ভুট্টা ও ডালের গুঁড়া খাওয়ানো হয় গরুটিকে। এতে প্রতিদিন গরুটির পেছনে প্রায় ৮০০ টাকা খরচ হয়।

খামারি নাদিম আহমেদ বলেন, পাকুন্দিয়া উপজেলার একটি হাট থেকে দেড় বছর আগে গরুটি কিনেছিলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, উপজেলার পবিত্র ঈদুল আজহার পশুর হাটে গরুটি বিক্রির জন্য তোলা হবে। প্রতিদিন গরুটি দেখতে এলাকা ও আশপাশের এলাকার লোকজন ভিড় করছেন। ইতিমধ্যে দুজন ক্রেতা গরুটি কিনে নিতে দামাদামি করছে। আমি ৫ লাখ টাকা দাম বলেছি। আমার খামারে দেড় থেকে ২ লাখ টাকা দামের গরুও আছে আরো চারটি।

যোগাযোগ খামারি নাদিম আহমেদ, মোবাইল- ০১৯২১-৫০৩২৬৩।

দৈনিক আমার বাংলাদেশ

দৈনিক আমার বাংলাদেশ