কটিয়াদীতে মাঠে মাঠে চলছে ধান কাটার উৎসব

 

মিয়া মোহাম্মদ ছিদ্দিক,কটিয়াদী(কিশোরগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
মাঠ জুরে সোনালি ধান।আমন ধানের সোদার গন্ধে ভরে উঠেছে আবহমান গ্রামীন জনপদ।আর একে কেন্দ্র করে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার মাঠে মাঠে চলছে ধান কাটার মহাউৎসব।তাই এ মৌসুমে কৃষকের আঙ্গিনায় শুধু ধান আর ধান।এমনি মহাব্যস্ততায় দম ফেলার ফুসরত নেই কৃষক আর কৃষানীদের।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,কেউ ধান কাটছেন,কেউ আটি বাধছেন,কেউ ধান মাড়াই করছে।আবার কেউ ধান নিয়ে বাড়ি যা”েচ।আর কৃষানীরা কেউ ধান উড়া”েচ,কেউ ধান সিদ্ধ করে চাল তৈরি করছে।এদিকে ফলন ভালো হওয়ায় আর দাম ভালো হওয়ায় কৃষকদের মুখে ফুটছে হাসির ঝিলিক।উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়,এ মৌসুমে কটিয়াদী উপজেলায় ১২ হাজার ৪৮৫হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে।এবার বি-৪৯,বি আর-২২,বি-৭০,বি-৭১,বি-৭২, ধান চাষ হয়েছে বেশি।এসব জাতের চাল চিকন ও সুস্বাদু হওয়ায় হাটবাজারে এর চাহিদা বেশি।চাষিরা জানান,ধান কাটা শুরু হয়েছে।আগামী ১৫দিনের মধ্যে ধান কাটা ও মাড়াই এর কাজ শেষ হবে এবং ধান ঘরে আসবে।বাজারে এখন ধান প্রতি মণ ৬৫০-৮০০টাকায় বিক্রি হ”েচ।চান্দপুর গ্রামের কৃষক রহিম মিয়া জানান,এবার ৫ একর জমিতে ধান চাষ করেছি।ধানের ফলনও ভালো এবং দামও ভালো। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মুকশেদুল হক বলেন,এবার ৩৩ হাজার ১৪১মেঃটন চালের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারন করা হয়েছে।আশা করা হ”েচ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে।ইতিমধ্যে ধান কাটা শুরু হয়েছ এবং ফলনও ভালো হয়েছে।আগামী ২-৩ সপ্তাহের মধ্যে সব ধান ঘরে তুলতে পারবে।

editor

Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries