বাজিতপুরের পল্লীতে পূর্ব শত্রুতারজেরে এক প্রতিবন্ধি প্রতিপক্ষের হামলায় ৪দিন ধরে হাসপাতালে মৃত্যু পথযাত্রী। বাড়ীঘর ভাংচুর ও লুটপাট।
বাজিতপুর (কিশোরগঞ্জ) সংবাদদাতাঃ
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা হিলচিয়া ইউনিয়নের লৌহগাঁও গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে রতন মিয়া (৩৫) প্রতিপক্ষ এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী টুলু মিয়ার ধারালো অস্ত্রের আঘাতে (রতন মিয়া) গত ৪দিন ধরে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। এই গঠনায় রাতন মিয়ার ছোট ভাই বাদী হয়ে ২০ জানুয়ারী টুলু মিয়াকে প্রধান আসামী করে ইসরাফিল মিয়া, ইব্রাহীম মিয়া, শুক্কুর আলী সহ অজ্ঞাতনামা ৩-৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এলাকাবাসী ও থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ জানুয়ারী রতন মিয়া (৩৫) সরারচর বাজার থেকে রাত অনুমান ১টার দিকে বাড়ীতে ফেরার পথে বালীগাঁও ও পিউরী গ্রামের মাঝামাঝি কাঁচা রাস্তায় পৌছা মাত্রই টুলু মিয়া ও ৩-৪ জন ধারালোঅস্ত্র দিয়ে (রতন মিয়া) কে সমস্থ শরীরে চাইনা ছুরি দিয়ে মাথার বাম পাশে ও তলপেটে আঘাত করে ভূড়ি খূলে ফেলে। গুরুত্বর আহত অবস্থায় রতনকে প্রথমে জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও পরে চিকিৎসকের পরামর্শে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে রতন মিয়ার আচমকা মৃত্যুর খবর পেলে পর দিন রবিবার এলাকার গ্রাম বাসীরা টুলুর বাবা শুক্কুর মিয়ার বাড়ী ঘর ভাংচুর লুটপাট করেছে। এতে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩-৪ লক্ষ টাকা হবে। শুক্কুর আলী দাবি করেন, এলাকার মান্নান মিয়া, নূ৩-৪ লক্ষ টাকা হবে। শুক্কুর আলী দাবি করেন, এলাকার মান্নান মিয়া, নূরুল ইসলাম, তাহের উদ্দিন, মজলু, সফিকুল সহ ২০-২৫ জন লোক তার বাড়ীঘর ভাংচুর লুটপাট করেছে। গুরুত্বর আহত রতন মিয়ার ছোট ভাই মোঃ ইসলাম উদ্দিন দাবি করেন, তার ভাই রতন মিয়া এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। তার ভাইকে অচেতন অবস্থায় সিসিওতে রাখা হয়েছে। রুল ইসলাম, তাহের উদ্দিন, মজলু, সফিকুল সহ ২০-২৫ জন লোক তার বাড়ীঘর ভাংচুর লুটপাট করেছে। গুরুত্বর আহত রতন মিয়ার ছোট ভাই মোঃ ইসলাম উদ্দিন দাবি করেন, তার ভাই রতন মিয়া এখনো শঙ্কামুক্ত নয়। তার ভাইকে অচেতন অবস্থায় সিসিওতে রাখা হয়েছে।