বক্স অফিসে গডজিলা-কংয়ের ঝড়, আয় ২৮৫ মিলিয়ন ডলার

করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বড় পর্দার জগত। কিন্তু এই মহামারিতে সারাবিশ্বে আলোড়ন তুলেছে অ্যাডাম উইংগার্ড পরিচালিত সায়েন্সফিকশন ও অ্যাকশন চলচ্চিত্র ‘গডজিলা বনাম কং’।

কিং কং ফ্র্যাঞ্চাইজির ১২তম সিনেমাটি মুক্তির প্রথম পাঁচ দিনেই বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে। আয় করে নিয়েছে ৪৮.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। শ্রেঠত্বের লড়াইয়ে জেতার যুদ্ধে বিশালাকার দুইটি প্রাণীর এই সিনেমাটি পুরো দুনিয়াজুড়ে এখন পর্যন্ত আয় করেছে ২৮৫.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে চীন থেকে ৪৪.২ মিলিয়ন ডলার।
করোনা পরবর্তী সময়ে মুক্তি প্রাপ্ত ‘ওয়ান্ডার ওম্যান ১৯৮৪’-কে পেছনে ফেলে সিনেমার তালিকায় সবার শীর্ষে রয়েছে ‘গডজিলা বনাম কং৷’ সিনেমাটি এইচবিও ম্যাক্স সাবস্ক্রাইবদের জন্যও অতিরিক্ত ফি ছাড়াই দেখার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও এর বক্স অফিস আলোড়ন দারুণভাবে প্রেরণা যোগাচ্ছে প্রেক্ষাগৃহের মালিকদের।

ফ্র্যাঞ্চাইজ এন্টারটেইনমেন্ট রিসার্চ পরামর্শদাতা ডেভিড এ গ্রস গণমাধ্যমকে জানান, ‘করোনার এই সময়েও সিনেমাটি প্রথম দিন থেকে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশেরও বেশি প্রেক্ষাগৃহ খুলে দেওয়ার পেছনেও বেশ বড় ভূমিকা রেখেছে এই সিনেমা। যদিও নিউইয়র্ক সিটি এবং লস অ্যাঞ্জেলেসসহ অনেকগুলো জায়গাতেই স্বাস্থ্যবিধির নানা জটিলতায় অনেক প্রেক্ষাগৃহ এখনো খোলা সম্ভব হয়নি৷ তাহলে লাভের পরিমাণটা আরও বড় হতো।’ করোনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বড় পর্দার জগত। কিন্তু এই মহামারিতে সারাবিশ্বে আলোড়ন তুলেছে অ্যাডাম উইংগার্ড পরিচালিত সায়েন্সফিকশন ও অ্যাকশন চলচ্চিত্র ‘গডজিলা বনাম কং’।

কিং কং ফ্র্যাঞ্চাইজির ১২তম সিনেমাটি মুক্তির প্রথম পাঁচ দিনেই বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে। আয় করে নিয়েছে ৪৮.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। শ্রেঠত্বের লড়াইয়ে জেতার যুদ্ধে বিশালাকার দুইটি প্রাণীর এই সিনেমাটি পুরো দুনিয়াজুড়ে এখন পর্যন্ত আয় করেছে ২৮৫.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে চীন থেকে ৪৪.২ মিলিয়ন ডলার।
করোনা পরবর্তী সময়ে মুক্তি প্রাপ্ত ‘ওয়ান্ডার ওম্যান ১৯৮৪’-কে পেছনে ফেলে সিনেমার তালিকায় সবার শীর্ষে রয়েছে ‘গডজিলা বনাম কং৷’ সিনেমাটি এইচবিও ম্যাক্স সাবস্ক্রাইবদের জন্যও অতিরিক্ত ফি ছাড়াই দেখার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও এর বক্স অফিস আলোড়ন দারুণভাবে প্রেরণা যোগাচ্ছে প্রেক্ষাগৃহের মালিকদের।

ফ্র্যাঞ্চাইজ এন্টারটেইনমেন্ট রিসার্চ পরামর্শদাতা ডেভিড এ গ্রস গণমাধ্যমকে জানান, ‘করোনার এই সময়েও সিনেমাটি প্রথম দিন থেকে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশেরও বেশি প্রেক্ষাগৃহ খুলে দেওয়ার পেছনেও বেশ বড় ভূমিকা রেখেছে এই সিনেমা। যদিও নিউইয়র্ক সিটি এবং লস অ্যাঞ্জেলেসসহ অনেকগুলো জায়গাতেই স্বাস্থ্যবিধির নানা জটিলতায় অনেক প্রেক্ষাগৃহ এখনো খোলা সম্ভব হয়নি৷ তাহলে লাভের পরিমাণটা আরও বড় হতো।’

Source:Bd Pratidin

editor

Lorem Ipsum is simply dummy text of the printing and typesetting industry. Lorem Ipsum has been the industry's standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries